অনেকদিনের সুপ্ত বাসনা লেখক হওয়ার,কিন্তু বাস্তবের সাথে স্বপ্নের যে দূরত্ব বাস্তবে স্বপ্নের সাথে বাস্তবের তাই দূরত্ব।তাই উচ্চাশা অবদমিত রেখে অন্ন সংস্থানে মনোনিবেশ করা!পাশাপাশি যথাসম্ভভ নিজের লেখনী চর্চা যথেষ্ট সতর্কতার সাথে কারও বিবেক কে আঘাত না করে!কিন্তু কথায় বলে "বেল পাকলে কাকের কি "!এক্ষেত্রেও ঠিক তাই মানে ওই "গাছে কাঠাল গোঁফে তেল"বা ধরেন "গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল"!বড্ড হেয়ালি হয়ে যাচ্ছে!
না এবার সরাসরি মূল প্রসঙ্গে আসি!ব্যাপারটা হলো আমি অতিষ্ঠ নিতান্তই অতিষ্ঠ;কেন হবো না বলুন!প্রথমত হবার ছিল লেখক হলাম কিনা মুল্তিনাতীয়নাল কোম্পানি'র
বাবু!রাখব কোথায় এত প্রতিভা-রাখব কোথায়!এ তো গেলো পাপী পেটের সংহার,এরপর লাইন এ দাঁড়িয়ে মহাপাপী মন,সেই বা নিস্কৃতি দেয় কেন!
তার আবদার সে হবে লেখক,তাও কিনা কবিগুরুর সমকক্ষ!না বলতে পারি না!তেইশ টা বসন্ত পেরিয়েও যে তাকে আশ্বাস দিতে পারলাম না,সেও কারও মনের মানুষ(পুরুষ)!তা এ হেন পাহাড়প্রমাণ দুঃখ-বেদনার বোঝা নিয়ে যখন পথ চলা!
পথ মধ্যে অজস্র বাধা তথা কাব্য প্রতিভা কিছু মুল্যবান,কিছু অমূল্য,আবার কিছু কিছু গাঙ্গের জলে ভেসে আসা!অস্তিত্ব আছে ;অবলুপ্তি নেই:আয়ু আছে ;ইতি নেই!এক কথায় যন্ত্রের যন্ত্রণা!
সদর্পে বিরাজমান নির্বিকার অবিচল!কিন্তু সমস্যা তাদের ঈশ্বর প্রদত্ত অবান্তর সাহিত্য চর্চা-কে ঘিরে!সাহিত্য তথা লেখনী মননশীল বিবেকের আত্মপ্রকাশ;সৃজনশীল মানবের মননশীল অভিব্যক্তি!
কিন্তু,দিনে-দিনে যেন ব্যাপারটা ছেলেখেলা হয়ে দাড়াচ্ছে!
আমরা যারা শিক্ষিত,বিবেকবান,মননশীল এ দায়িত্ব আমাদের!
সৃষ্টি ক্ষমতা জীবমাত্রের জন্মগত!
সৃষ্টি কোনো অর্থেই কুক্ষিগত নয়!
তবে সেই সৃষ্টি যেন হয় মননশীল
হয় সামাজিক
হয় মানবিক
সর্বোপরি হয় জীবনমুখী!
নতুবা তা মূল্যহীন,সাহিত্য সে তো জীবনের তরে!
সৃষ্টি সে তো মানুষের স্বার্থে!
ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধি সে তো মানবিকতার পরিচয় নয়!
এবং সাহিত্য সুস্থ মননের পরিচায়ক,উন্নত মানসিকতার প্রতীক!
সব শেষে বলি-
সৃষ্টি সৌন্দর্য্যের আবাহন,সৃষ্টি নূতনের উপাসনা,সৃষ্টি অমূল্য!
সৃষ্টি চিরশাশ্বত!
তাই সৃষ্টির এই পূণ্য কর্মযজ্ঞের শরিক সকল সুধী সদস্যবৃন্দের কাছে বিনীত নিবেদন-
সৃষ্টি কে করে তুলুন জীবনমুখী,সৃষ্টি যেন না হয় কলূষিত!-২৮।০৬।২০১৩
না এবার সরাসরি মূল প্রসঙ্গে আসি!ব্যাপারটা হলো আমি অতিষ্ঠ নিতান্তই অতিষ্ঠ;কেন হবো না বলুন!প্রথমত হবার ছিল লেখক হলাম কিনা মুল্তিনাতীয়নাল কোম্পানি'র
বাবু!রাখব কোথায় এত প্রতিভা-রাখব কোথায়!এ তো গেলো পাপী পেটের সংহার,এরপর লাইন এ দাঁড়িয়ে মহাপাপী মন,সেই বা নিস্কৃতি দেয় কেন!
তার আবদার সে হবে লেখক,তাও কিনা কবিগুরুর সমকক্ষ!না বলতে পারি না!তেইশ টা বসন্ত পেরিয়েও যে তাকে আশ্বাস দিতে পারলাম না,সেও কারও মনের মানুষ(পুরুষ)!তা এ হেন পাহাড়প্রমাণ দুঃখ-বেদনার বোঝা নিয়ে যখন পথ চলা!
পথ মধ্যে অজস্র বাধা তথা কাব্য প্রতিভা কিছু মুল্যবান,কিছু অমূল্য,আবার কিছু কিছু গাঙ্গের জলে ভেসে আসা!অস্তিত্ব আছে ;অবলুপ্তি নেই:আয়ু আছে ;ইতি নেই!এক কথায় যন্ত্রের যন্ত্রণা!
সদর্পে বিরাজমান নির্বিকার অবিচল!কিন্তু সমস্যা তাদের ঈশ্বর প্রদত্ত অবান্তর সাহিত্য চর্চা-কে ঘিরে!সাহিত্য তথা লেখনী মননশীল বিবেকের আত্মপ্রকাশ;সৃজনশীল মানবের মননশীল অভিব্যক্তি!
কিন্তু,দিনে-দিনে যেন ব্যাপারটা ছেলেখেলা হয়ে দাড়াচ্ছে!
আমরা যারা শিক্ষিত,বিবেকবান,মননশীল এ দায়িত্ব আমাদের!
সৃষ্টি ক্ষমতা জীবমাত্রের জন্মগত!
সৃষ্টি কোনো অর্থেই কুক্ষিগত নয়!
তবে সেই সৃষ্টি যেন হয় মননশীল
হয় সামাজিক
হয় মানবিক
সর্বোপরি হয় জীবনমুখী!
নতুবা তা মূল্যহীন,সাহিত্য সে তো জীবনের তরে!
সৃষ্টি সে তো মানুষের স্বার্থে!
ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধি সে তো মানবিকতার পরিচয় নয়!
এবং সাহিত্য সুস্থ মননের পরিচায়ক,উন্নত মানসিকতার প্রতীক!
সব শেষে বলি-
সৃষ্টি সৌন্দর্য্যের আবাহন,সৃষ্টি নূতনের উপাসনা,সৃষ্টি অমূল্য!
সৃষ্টি চিরশাশ্বত!
তাই সৃষ্টির এই পূণ্য কর্মযজ্ঞের শরিক সকল সুধী সদস্যবৃন্দের কাছে বিনীত নিবেদন-
সৃষ্টি কে করে তুলুন জীবনমুখী,সৃষ্টি যেন না হয় কলূষিত!-২৮।০৬।২০১৩
No comments:
Post a Comment